সাভার(ঢাকা)সংবাদঃ
আশুলিয়ার ভাদাইলের দক্ষিণ পাড়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অসহায় দুস্থ এক বিধবা মহিলার বাড়িতে হামলা। এ বিষয়ে বিধবা মহিলা ডাঃ সুলতানা সাংবাদিকদের জানান, শনিবার সকাল ১১টার দিকে আমার পশ্চিম পাশের প্রতিবেশী আলমগীর হুজুর তার বাড়ীর বিভিন্ন ময়লা আর্বজনার স্তূপ আমার বাড়ীর দেয়াল ঘেষেঁ রেখে আগুন লাগিয়ে দেয়। এ সময় আমার পুরো বাড়ি ধোয়াচ্ছন্ন হয়ে পড়লে আমি তাকে আগুন নিভিয়ে অনত্র আগুন জ্বালানোর জন্য অনুরোধ করতে গেলে আলমগীর হুজুর ও তার ছেলে আসিফ আমাকে অকথ্য ভাষায় গাল মন্দ করতে থাকে, এসময় আমার বাড়ীর ভাড়াটিয়া সৌরভ এসে প্রতিবাদ করলে আলমগীর হুজুর ও তার ছেলে আসিফসহ ৪/৫জন ধারালো দা বটি লাঠি সোটা নিয়ে অামার বাড়িতে প্রবেশ করে, আমরা ভয় পেয়ে ঘরে ডুকে দরজা বন্ধ করে দেই। এ সময় তারা ঘরের বাইরে থাকা হাড়ি পাতিল ও বালতি সহ বিভিন্ন জিনিস ভাংচুর কর এবং জানালার গ্লাস ভেঙ্গে ফেলে ও দা দিয়ে গ্রীলের দরজায় কোপাতে থাকে। এ সময় তারা বার বার দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে আসতে বলে নতুবা সব ভেঙ্গে ফেলবে,রাস্তায় বের হলে জানে মেরে ফেলার হুমকি দিতে থাকে । এ সময় সে আরো বলে আমি এই এলাকার সব নেতাদের নামাজ পড়াই কেউ আমার বিরুদ্ধে কথা বলার নাই। এ সময় তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে আরো বলেন,আজ থেকে প্রায় ১৫বছর আগে আমার স্বামী মারা যায়। আমি অনেক কষ্টে ২সন্তান নিয়ে বেচে আছি।ধর্মকে পুজি করে জনৈক আলমগীর হুজুর নামের ঐ ব্যাক্তি ও তার ছেলে মিলে বিভিন্ন সময় আমার সাথে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত রয়েছে ও আমার বাড়ির ভাড়াটিয়াদের নানা ভাবে হুমকি ধমকী দিয়ে হয়রানী করে।তাদের বলে এ বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে। আলমগীর গং রা আমার অসহায়ত্বের সুযোগে আমার শেষ আশ্রয়স্থল এই বাড়িটি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে।
এ ব্যাপারে আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
অন্যদিকে অভিযুক্ত আলমগীর হুজুরের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,আমি আশুলিয়া থানার ওসির সাথে বলেছি, আমি এখন একটা মাহফিলে আছি আপনার সাথে পরে কথা বলবো।
আশুলিয়ার ভাদাইলের দক্ষিণ পাড়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অসহায় দুস্থ এক বিধবা মহিলার বাড়িতে হামলা। এ বিষয়ে বিধবা মহিলা ডাঃ সুলতানা সাংবাদিকদের জানান, শনিবার সকাল ১১টার দিকে আমার পশ্চিম পাশের প্রতিবেশী আলমগীর হুজুর তার বাড়ীর বিভিন্ন ময়লা আর্বজনার স্তূপ আমার বাড়ীর দেয়াল ঘেষেঁ রেখে আগুন লাগিয়ে দেয়। এ সময় আমার পুরো বাড়ি ধোয়াচ্ছন্ন হয়ে পড়লে আমি তাকে আগুন নিভিয়ে অনত্র আগুন জ্বালানোর জন্য অনুরোধ করতে গেলে আলমগীর হুজুর ও তার ছেলে আসিফ আমাকে অকথ্য ভাষায় গাল মন্দ করতে থাকে, এসময় আমার বাড়ীর ভাড়াটিয়া সৌরভ এসে প্রতিবাদ করলে আলমগীর হুজুর ও তার ছেলে আসিফসহ ৪/৫জন ধারালো দা বটি লাঠি সোটা নিয়ে অামার বাড়িতে প্রবেশ করে, আমরা ভয় পেয়ে ঘরে ডুকে দরজা বন্ধ করে দেই। এ সময় তারা ঘরের বাইরে থাকা হাড়ি পাতিল ও বালতি সহ বিভিন্ন জিনিস ভাংচুর কর এবং জানালার গ্লাস ভেঙ্গে ফেলে ও দা দিয়ে গ্রীলের দরজায় কোপাতে থাকে। এ সময় তারা বার বার দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে আসতে বলে নতুবা সব ভেঙ্গে ফেলবে,রাস্তায় বের হলে জানে মেরে ফেলার হুমকি দিতে থাকে । এ সময় সে আরো বলে আমি এই এলাকার সব নেতাদের নামাজ পড়াই কেউ আমার বিরুদ্ধে কথা বলার নাই। এ সময় তিনি কান্না জড়িত কন্ঠে আরো বলেন,আজ থেকে প্রায় ১৫বছর আগে আমার স্বামী মারা যায়। আমি অনেক কষ্টে ২সন্তান নিয়ে বেচে আছি।ধর্মকে পুজি করে জনৈক আলমগীর হুজুর নামের ঐ ব্যাক্তি ও তার ছেলে মিলে বিভিন্ন সময় আমার সাথে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত রয়েছে ও আমার বাড়ির ভাড়াটিয়াদের নানা ভাবে হুমকি ধমকী দিয়ে হয়রানী করে।তাদের বলে এ বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে। আলমগীর গং রা আমার অসহায়ত্বের সুযোগে আমার শেষ আশ্রয়স্থল এই বাড়িটি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে।
এ ব্যাপারে আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
অন্যদিকে অভিযুক্ত আলমগীর হুজুরের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,আমি আশুলিয়া থানার ওসির সাথে বলেছি, আমি এখন একটা মাহফিলে আছি আপনার সাথে পরে কথা বলবো।
সেলিনার চায়ের দোকান মাদ্রাসার বাজার,বাগবাড়ী,আশুলিয়া,
ReplyDeleteকল করুন সবরকম যৌন ছহিদা
সুন্দরী কছি বালিকা,সরবরাহ করা হয়।
01715273916