মাসুদ রানা :আশুলিয়ার বাইপাইল রুপায়ন মাঠ এলাকায়, গত ৪/৯/১৫ইং তারিখে সন্ধা ৭টার দিকে শান্তা(২৫) নামের এক গৃহবধু গলায় ফাস দিয়ে আত্মহত্যা করে,এ ঘটনার পর থেকে মৃত শান্তার স্বামী মোঃ জুলহাস(৩৫) পিতা-সিরাজ সিকদার গ্রাম-চরবাছামারা পোঃ-ভাবনাতলা,থানা-শিবচর জেলা-মাদারীপুর,পালাতক রয়েছে,মৃত শান্তার ৮মাসের ১টি পুত্র সন্তান রযেছে, সে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। তার পিতার নাম হাফিজুর রহমান,শান্তার বড় ভাই মামুন জানায়,বোনের মৃত্যু সংবাদ শুনে দ্রুত ছুটে আসি,এসে শান্তার ঝুলোন্ত দেহ দেখে তার স্বামী ও শাশুড়ীকে এ ব্যপারে জিজ্ঞাসা করলে তারা কোনো প্রতি উত্তর দিতে না পারায়, প্রতিবেশীদের সাথে নিয়ে আমি তাদেরকে বাড়ীওয়ালার হেফাজতে রেখে পুলিস আনতে থানায় যাই, থানা থেকে পুলিশ নিয়ে এসে দেখি তারা নেই,বাড়ীওয়ালার সহযোগিতায় তারা পালিয়ে যায়,মামুন আরো জানায় শান্তর স্বামী জুলহাস ও তার মা শান্তকে প্রায় সময় শারিরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো ,তাদের নির্যাতন সইতে না পেরে শান্তা আত্মহত্যা করে। প্রতিবেশীরা জানায় দাম্পত্য কলহের জের ধরে এই আত্মহত্যা,আশুলিয়া থানা পুলিস লাশটি ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে ।
মাসুদ রানা :আশুলিয়ার বাইপাইল রুপায়ন মাঠ এলাকায়, গত ৪/৯/১৫ইং তারিখে সন্ধা ৭টার দিকে শান্তা(২৫) নামের এক গৃহবধু গলায় ফাস দিয়ে আত্মহত্যা করে,এ ঘটনার পর থেকে মৃত শান্তার স্বামী মোঃ জুলহাস(৩৫) পিতা-সিরাজ সিকদার গ্রাম-চরবাছামারা পোঃ-ভাবনাতলা,থানা-শিবচর জেলা-মাদারীপুর,পালাতক রয়েছে,মৃত শান্তার ৮মাসের ১টি পুত্র সন্তান রযেছে, সে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। তার পিতার নাম হাফিজুর রহমান,শান্তার বড় ভাই মামুন জানায়,বোনের মৃত্যু সংবাদ শুনে দ্রুত ছুটে আসি,এসে শান্তার ঝুলোন্ত দেহ দেখে তার স্বামী ও শাশুড়ীকে এ ব্যপারে জিজ্ঞাসা করলে তারা কোনো প্রতি উত্তর দিতে না পারায়, প্রতিবেশীদের সাথে নিয়ে আমি তাদেরকে বাড়ীওয়ালার হেফাজতে রেখে পুলিস আনতে থানায় যাই, থানা থেকে পুলিশ নিয়ে এসে দেখি তারা নেই,বাড়ীওয়ালার সহযোগিতায় তারা পালিয়ে যায়,মামুন আরো জানায় শান্তর স্বামী জুলহাস ও তার মা শান্তকে প্রায় সময় শারিরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো ,তাদের নির্যাতন সইতে না পেরে শান্তা আত্মহত্যা করে। প্রতিবেশীরা জানায় দাম্পত্য কলহের জের ধরে এই আত্মহত্যা,আশুলিয়া থানা পুলিস লাশটি ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে ।
No comments:
Post a Comment