মাসুদ রানা, আশুলিয়া,সাভার:আশুলিয়ায়
তল্লাশি চৌকিতে পুলিশ
কনস্টেবল মুকুল হোসেনকে
কুপিয়ে হত্যার ঘটনায়
জড়িতদের শনাক্ত করতে
পারেনি পুলিশ। এদিকে
এ খুনের
ঘটনায় কালিয়াকৈর এলাকার
আওয়ামী লীগ নেতা
ওয়াজউদ্দিনের ছেলে সুজনসহ
আটককৃত ৭ জনকে
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর
গতকাল শুক্রবার সকালে
ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ।
কালিয়াকৈর থেকে হত্যাকান্ডের
ঘটনায় জড়িত থাকার
সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য
ওই এলাকার সরকার
দলীয় সমর্থক ফারুক
হোসেন, বারেক, কুদ্দুস
ও সবুর
মিয়াকেও আটক করে
পুলিশ। এছাড়া বুধবার
হত্যাকান্ডের পর ঘটনাস্থলের
পাশ থেকে হোটেল
কর্মচারী সোহেল (২২)
ও শওকত
(২৩) আটক করা
হয়। পুলিশ জড়িতদের
সম্পর্কে এখনো অন্ধকারে
রয়েছে পুলিশ। এ
ঘটনার প্রত্যক্ষ জড়িত
কিংবা পরিকল্পনাকারীদের সম্পর্কে স্পষ্ট
কোন ধারণা সংশ্লিষ্টরা
পায়নি বলে একাধিক
সূত্র জানায়। জড়িতদের
কাউকে গ্রেপ্তারও করা
যায়নি। প্রয়োজনীয় কাগজ
না থাকায় সড়ক-মহাসড়কে চলাচলরত
বেশ কয়েকটি মোটর
সাইকেল আটক করেছে
পুলিশ। মামলার তদন্তের
স্বার্থে পুলিশ ওই
এলাকার আশপাশের গার্মেন্টস কারখানাগুলোর সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করেছে। ঘটনাস্থলের আশপাশে থাকা বিভিন্নস্তরের মানুষের সাথে কথা বলে তথ্য সংগ্রহ করছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থার তদন্তকারী সদস্যরা। গেলো বুধবার সকালে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের আশুলিয়পার বাড়ইপাড়া নন্দন পার্কের সামনে প্রকাশ্যে শিল্প পুলিশ-১ এর কনস্টেবল মুকুলকে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় আহত হয় আরও চার পুলিশ কনস্টেবল।
No comments:
Post a Comment