জাকির সিকদারঃ
চ্যানেল এবং পত্রিকার বন্যায় ভাসছে দেশ , প্রয়োজন ভুড়ি ভুড়ি সাংবাদিকের । মনে রাখবেন , সাংবাদিক হতে হলে সাংবাদিকতা পড়া ডিসকোয়ালিফিকেশন । শুধু কতগুলো টিপস মাথায় রাখলেই , আপনি হতে পারেন আপোষহীন ক্রিয়েটিভ জার্নালিস্ট) নাম প্রকাশে অনিচ্ছা প্রকাশ করুন: প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলকে ঘায়েল করতে এ পন্থা অবলম্বন করুন। যতই নিরপেক্ষতার ভং ধরুন, আপনি নিজেই জানেন আপনি কোন না কোন রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে তীব্রভাবে ভালবাসেন । ভালবাসা প্রকাশের মোক্ষম হাতিয়ার হিসেবে কথায় কথায় আপনার বিরুদ্ধমতের দলটিতে সংকটের কথা লিখুন। দলটির অন্যায় , অনাচারের কথা তুলতে গিয়ে সেই দলেরই কিছু নেতাকে সৎ হিসেবে দাঁড় করান । এমন সিনারিও ক্রিয়েট করুন , যেখানে দেখানো হবে , দলের ত্যাগী নেতারা তাদের দলের অরাজকতায় লজ্জিত , অবনত যারা কিনা পত্রিকার কাছে তাদের কান্না , ব্যথা , মাতম সবকিছু প্রকাশ করে দেন । তাদের পরিচয় দিতে গিয়ে লিখুন… “নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জনৈক বর্ষীয়ান নেতা”। সে নাম আর কোনদিনই প্রকাশ করবেন না । নিরপেক্ষতার মাস্ক পড়ুন নব-কৌশলে: আপনার বিরুদ্ধমতের দলটিকে বাঁশ দিতে সমস্ত শক্তি ব্যয় করলে শেষতক ব্যবসায় ক্ষতি হবার সম্ভাবনা আছে । নিরেপক্ষতার ঢাল হাতে নিয়ে রিপোর্ট করার ফাঁকেও আপনার পত্রিকার বিরুদ্ধমতের দলটিকে সুচিক্কন বাঁশ প্রদান করুন । এ প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ নিচে সন্নিবিষ্ট হল : ধরুন , আপনি আওয়ামী লীগের অন্ধ ভক্ত । পত্রিকার পাতায় উঠতে বসতে বিএনপির খুঁত ধরার পাশাপাশি ছাত্রলীগের সমালোচনার জন্যও একটি কলাম , নিদেনপক্ষে একটি উপসম্পাদকীয় বরাদ্দ রাখুন । তবে , উপসম্পাদকীয়র বাঁশটা আখেরে বিএনপিকেই দিতে বটমলাইনে লিখুন “ছাত্রলীগও যদি এমন করে , তাহলে ছাত্রদলের সাথে তাদের পার্থক্যটা রইল কোথায়?” সবসময় মনে রাখবেন , লেডিজ ফার্স্ট: এ কথাটি সবচেয়ে বেশি মনে রাখবেন যে কোন পাবলিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের পরের দিন। এসএসসি , এইচএসসি বা পাবলিক পরীক্ষার পর পত্রিকায় প্রথম পাতায় ৬ কলাম ধরে লাল কালিতে হেডিং দিন … “মেয়েরা এগিয়ে” । মেয়েরা কিভাবে এগিয়ে সেটা প্রকাশ করার ব্যাপারে কোন বাধ্যবাধকতা নেই , তবে রেফারেন্স প্রকাশ করলে রিপোর্টটি শক্তিশালী হবে । নিম্নলিখিত ঘটনাগুলো ঘটলে মেয়েরা দেশব্যাপী নিঃসন্দেহে এগিয়ে থাকবে: ১। ভিকারুননিসা কলেজ , নটরডেমের চেয়ে বেশি সংখ্যক জিপিএ-৫ পেলে ২। অন্তত: একটি বিভাগে মেয়েদের পাশের হার ছেলেদের চেয়ে বেশি হলে । ৩। বোর্ড স্ট্যান্ড যুগে কোন মেয়ে প্রথম হলে , বাকি ১৯ টি স্থানে ছেলেরা থাকলেও সর্বোপরি মেয়েরা এগিয়ে ৪। উপরের ক্রাইটেরিয়াগুলোর কোনটি ম্যাচ না করলেও শেষমেশ দৃঢ় ঘোষণা দিন — মেয়েরা এগিয়ে পাঠককে করুন মহাকালের মহাসাক্ষী: এ কাজটি সবচেয়ে সুচারুভাবে করতে পারবেন সূর্যগ্রহনের সময়কালে। সূর্যগ্রহন খুব বিরল ঘটনা … এটা ভাবাটা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি । মানুষের এ প্রবৃত্তিকে কাজে লাগিয়ে আপনার সুবিধা হাসিল করুন । ভাল করে চিন্তা করলে দেখা যায় , ফি-বছর আকাশের কোন না কোন চিপা দেয়া সূর্যগ্রহন হয়েই যায় । কিন্তু সে বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে সূর্যগ্রহনের অব্যাবহিত পূর্বে পত্রিকার সংবাদভাষ্যগুলো মোটামুটি ধরা-বাঁধা রাখুন: ১) ঘোষণা করুন এটি সহস্রাব্দের (কোন কোন ক্ষেত্রে ১ মিলিয়ন বছর পর্যন্ত বাড়তে পারে) শেষ সূর্যগ্রহন । কখনও বা ৭১৩ , কখনও বা ৯৮ বছরের মাঝে শেষ সূর্যগ্রহন । মানুষ একই সাথে বছর বছর সূর্যগ্রহন দেখবে এবং মহাকালের মহাস্বাক্ষী হওয়ার কৃত্রিম আনন্দ পাবে। ২) সব গ্রহন দেখিয়ে ফেলবেন না , দেখার জন্য মাঝে মাঝে লোভ দেখিয়ে সুযোগ কেড়ে নিন । কখনও কখনও লিখুন — বাংলাদেশের আকাশ থেকে এ গ্রহন দেখা যাবে না। ঈদকালীন সময় কাটান দারুণ ফূর্তিতে: বছর জুড়ে নিরবিচ্ছিন্নভাবে পত্রিকা এবং টিভি নিউজ প্রকাশিত হলেও , ছুটিতে চলে যাওয়া সাংবাদিক সংকটের কারণে ঈদের অব্যবহিত পরে পত্রিকা প্রকাশে সমস্যা হয় । প্রকৃতপক্ষে গুটিকয়েক সাংবাদিক দিয়ে এসময় সহজেই কাজ চালিয়ে নেয়া যায় । ঈদের পরের দিন থেকে ৩ দিন নিচের রিপোর্ট গুলি দিয়ে ত্যানা প্যাঁচান: ১। রাজধানী ঢাকার রাস্তাগুলো ছিল ফাঁকা । সাথে সংযুক্ত করুন যে কোন বছরের ঢাকার ফাঁকা রাস্তার একটি ছবি । দু’একজন পথচারীকে দিয়ে উদ্ধৃতি দিন , “জ্যাম নেই , ধোঁয়া নেই ,খুব ভাল লাগছে”। শেষে আহাজারির সুরে লিখে ফেলুন “আহা , ঢাকা যদি সবসময় এমন হত” ২। “রাজধানী এবং রাজধানীর বাইরের বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে ছিল মানুষের ভীড়। শিশুদের সাথে এসেছিলেন তাদের অভিভাবকরাও” অফিস যেদিন প্রথম খুলবে সেদিন রিপোর্ট করুন: ঈদের পর আজ ছিল প্রথম অফিসের দিন । অফিসগুলোতে ছিল না কোন ভীড় , যারা এসেছেন , তাদেরকেও দেখা গেল ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করে সময় কাটিয়ে দিতে । সাথে ছবি সংযুক্ত করুন যেখানে দেখা যাবে দু’জন লোক প্রায় দু’ফুট দূরত্ব থেকে উটের মত একজন অপরজনের দিকে গলা বাড়িয়ে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে ভেটকি হাসি সহযোগে কোলাকুলি করছে। শেষ করুন এভাবে “আর দুয়েকদিনের মাঝেই মানুষ ফিরতে শুরু করবে , নগরী ফিরে পাবে তার প্রাণচাঞ্চল্য” গৃহিনীদের ভার্চুয়াল ফোন পেতে থাকুন : কেউ না জানুক আপনার পত্রিকা অফিসের টেলিফোন নম্বর কত , বা আদৌ জনগণের অভাব-অভিযোগ জানানোর জন্য কোন ফোন আছে কিনা । প্রায় প্রতিদিনই রিপোর্ট করার সময় নিচের কায়দাটি অনুসরণ করুন : “টিকাটুলি থেকে গৃহিনী মেহনাজ শামস ফোন করে জানালেন , ৩০ দিন ধরে সেখানে সূর্যের আলো নেই । একই অভিযোগ মোহাম্মদপুরের গৃহিনী রোকেয়া সাদিক এবং মগবাজারের ইশিতা সায়েমের” টিকেট ফুরিয়ে ফেলুন : ঈদের আগে বাস টার্মিনালের খবর থেকে শুরু করে যে কোন কনসার্টের আগে চোখ বুজে লিখে দিন : “টিকেট না পেয়ে অনেককে অসন্তোষ প্রকাশ করতে দেখা গেছে”
চ্যানেল এবং পত্রিকার বন্যায় ভাসছে দেশ , প্রয়োজন ভুড়ি ভুড়ি সাংবাদিকের । মনে রাখবেন , সাংবাদিক হতে হলে সাংবাদিকতা পড়া ডিসকোয়ালিফিকেশন । শুধু কতগুলো টিপস মাথায় রাখলেই , আপনি হতে পারেন আপোষহীন ক্রিয়েটিভ জার্নালিস্ট) নাম প্রকাশে অনিচ্ছা প্রকাশ করুন: প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলকে ঘায়েল করতে এ পন্থা অবলম্বন করুন। যতই নিরপেক্ষতার ভং ধরুন, আপনি নিজেই জানেন আপনি কোন না কোন রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে তীব্রভাবে ভালবাসেন । ভালবাসা প্রকাশের মোক্ষম হাতিয়ার হিসেবে কথায় কথায় আপনার বিরুদ্ধমতের দলটিতে সংকটের কথা লিখুন। দলটির অন্যায় , অনাচারের কথা তুলতে গিয়ে সেই দলেরই কিছু নেতাকে সৎ হিসেবে দাঁড় করান । এমন সিনারিও ক্রিয়েট করুন , যেখানে দেখানো হবে , দলের ত্যাগী নেতারা তাদের দলের অরাজকতায় লজ্জিত , অবনত যারা কিনা পত্রিকার কাছে তাদের কান্না , ব্যথা , মাতম সবকিছু প্রকাশ করে দেন । তাদের পরিচয় দিতে গিয়ে লিখুন… “নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জনৈক বর্ষীয়ান নেতা”। সে নাম আর কোনদিনই প্রকাশ করবেন না । নিরপেক্ষতার মাস্ক পড়ুন নব-কৌশলে: আপনার বিরুদ্ধমতের দলটিকে বাঁশ দিতে সমস্ত শক্তি ব্যয় করলে শেষতক ব্যবসায় ক্ষতি হবার সম্ভাবনা আছে । নিরেপক্ষতার ঢাল হাতে নিয়ে রিপোর্ট করার ফাঁকেও আপনার পত্রিকার বিরুদ্ধমতের দলটিকে সুচিক্কন বাঁশ প্রদান করুন । এ প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ নিচে সন্নিবিষ্ট হল : ধরুন , আপনি আওয়ামী লীগের অন্ধ ভক্ত । পত্রিকার পাতায় উঠতে বসতে বিএনপির খুঁত ধরার পাশাপাশি ছাত্রলীগের সমালোচনার জন্যও একটি কলাম , নিদেনপক্ষে একটি উপসম্পাদকীয় বরাদ্দ রাখুন । তবে , উপসম্পাদকীয়র বাঁশটা আখেরে বিএনপিকেই দিতে বটমলাইনে লিখুন “ছাত্রলীগও যদি এমন করে , তাহলে ছাত্রদলের সাথে তাদের পার্থক্যটা রইল কোথায়?” সবসময় মনে রাখবেন , লেডিজ ফার্স্ট: এ কথাটি সবচেয়ে বেশি মনে রাখবেন যে কোন পাবলিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের পরের দিন। এসএসসি , এইচএসসি বা পাবলিক পরীক্ষার পর পত্রিকায় প্রথম পাতায় ৬ কলাম ধরে লাল কালিতে হেডিং দিন … “মেয়েরা এগিয়ে” । মেয়েরা কিভাবে এগিয়ে সেটা প্রকাশ করার ব্যাপারে কোন বাধ্যবাধকতা নেই , তবে রেফারেন্স প্রকাশ করলে রিপোর্টটি শক্তিশালী হবে । নিম্নলিখিত ঘটনাগুলো ঘটলে মেয়েরা দেশব্যাপী নিঃসন্দেহে এগিয়ে থাকবে: ১। ভিকারুননিসা কলেজ , নটরডেমের চেয়ে বেশি সংখ্যক জিপিএ-৫ পেলে ২। অন্তত: একটি বিভাগে মেয়েদের পাশের হার ছেলেদের চেয়ে বেশি হলে । ৩। বোর্ড স্ট্যান্ড যুগে কোন মেয়ে প্রথম হলে , বাকি ১৯ টি স্থানে ছেলেরা থাকলেও সর্বোপরি মেয়েরা এগিয়ে ৪। উপরের ক্রাইটেরিয়াগুলোর কোনটি ম্যাচ না করলেও শেষমেশ দৃঢ় ঘোষণা দিন — মেয়েরা এগিয়ে পাঠককে করুন মহাকালের মহাসাক্ষী: এ কাজটি সবচেয়ে সুচারুভাবে করতে পারবেন সূর্যগ্রহনের সময়কালে। সূর্যগ্রহন খুব বিরল ঘটনা … এটা ভাবাটা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি । মানুষের এ প্রবৃত্তিকে কাজে লাগিয়ে আপনার সুবিধা হাসিল করুন । ভাল করে চিন্তা করলে দেখা যায় , ফি-বছর আকাশের কোন না কোন চিপা দেয়া সূর্যগ্রহন হয়েই যায় । কিন্তু সে বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে সূর্যগ্রহনের অব্যাবহিত পূর্বে পত্রিকার সংবাদভাষ্যগুলো মোটামুটি ধরা-বাঁধা রাখুন: ১) ঘোষণা করুন এটি সহস্রাব্দের (কোন কোন ক্ষেত্রে ১ মিলিয়ন বছর পর্যন্ত বাড়তে পারে) শেষ সূর্যগ্রহন । কখনও বা ৭১৩ , কখনও বা ৯৮ বছরের মাঝে শেষ সূর্যগ্রহন । মানুষ একই সাথে বছর বছর সূর্যগ্রহন দেখবে এবং মহাকালের মহাস্বাক্ষী হওয়ার কৃত্রিম আনন্দ পাবে। ২) সব গ্রহন দেখিয়ে ফেলবেন না , দেখার জন্য মাঝে মাঝে লোভ দেখিয়ে সুযোগ কেড়ে নিন । কখনও কখনও লিখুন — বাংলাদেশের আকাশ থেকে এ গ্রহন দেখা যাবে না। ঈদকালীন সময় কাটান দারুণ ফূর্তিতে: বছর জুড়ে নিরবিচ্ছিন্নভাবে পত্রিকা এবং টিভি নিউজ প্রকাশিত হলেও , ছুটিতে চলে যাওয়া সাংবাদিক সংকটের কারণে ঈদের অব্যবহিত পরে পত্রিকা প্রকাশে সমস্যা হয় । প্রকৃতপক্ষে গুটিকয়েক সাংবাদিক দিয়ে এসময় সহজেই কাজ চালিয়ে নেয়া যায় । ঈদের পরের দিন থেকে ৩ দিন নিচের রিপোর্ট গুলি দিয়ে ত্যানা প্যাঁচান: ১। রাজধানী ঢাকার রাস্তাগুলো ছিল ফাঁকা । সাথে সংযুক্ত করুন যে কোন বছরের ঢাকার ফাঁকা রাস্তার একটি ছবি । দু’একজন পথচারীকে দিয়ে উদ্ধৃতি দিন , “জ্যাম নেই , ধোঁয়া নেই ,খুব ভাল লাগছে”। শেষে আহাজারির সুরে লিখে ফেলুন “আহা , ঢাকা যদি সবসময় এমন হত” ২। “রাজধানী এবং রাজধানীর বাইরের বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে ছিল মানুষের ভীড়। শিশুদের সাথে এসেছিলেন তাদের অভিভাবকরাও” অফিস যেদিন প্রথম খুলবে সেদিন রিপোর্ট করুন: ঈদের পর আজ ছিল প্রথম অফিসের দিন । অফিসগুলোতে ছিল না কোন ভীড় , যারা এসেছেন , তাদেরকেও দেখা গেল ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করে সময় কাটিয়ে দিতে । সাথে ছবি সংযুক্ত করুন যেখানে দেখা যাবে দু’জন লোক প্রায় দু’ফুট দূরত্ব থেকে উটের মত একজন অপরজনের দিকে গলা বাড়িয়ে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে ভেটকি হাসি সহযোগে কোলাকুলি করছে। শেষ করুন এভাবে “আর দুয়েকদিনের মাঝেই মানুষ ফিরতে শুরু করবে , নগরী ফিরে পাবে তার প্রাণচাঞ্চল্য” গৃহিনীদের ভার্চুয়াল ফোন পেতে থাকুন : কেউ না জানুক আপনার পত্রিকা অফিসের টেলিফোন নম্বর কত , বা আদৌ জনগণের অভাব-অভিযোগ জানানোর জন্য কোন ফোন আছে কিনা । প্রায় প্রতিদিনই রিপোর্ট করার সময় নিচের কায়দাটি অনুসরণ করুন : “টিকাটুলি থেকে গৃহিনী মেহনাজ শামস ফোন করে জানালেন , ৩০ দিন ধরে সেখানে সূর্যের আলো নেই । একই অভিযোগ মোহাম্মদপুরের গৃহিনী রোকেয়া সাদিক এবং মগবাজারের ইশিতা সায়েমের” টিকেট ফুরিয়ে ফেলুন : ঈদের আগে বাস টার্মিনালের খবর থেকে শুরু করে যে কোন কনসার্টের আগে চোখ বুজে লিখে দিন : “টিকেট না পেয়ে অনেককে অসন্তোষ প্রকাশ করতে দেখা গেছে”
No comments:
Post a Comment