আশুলিয়া নিউজ 24:নাটোরের সিংড়ায় বিয়ের প্রলোভনে
একাধিকবার দৈহিক সম্পর্ক ও সাড়ে ৩ লাখ
টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বিলহালতী ত্রিমোহনী ডিগ্রি কলেজের
ইসলামের ইতিহাস
বিভাগের প্রভাষক
আক্তারুজ্জামান (৪৫) কে আটক করেছে সিংড়া থানা পুলিশ।
আক্তারুজ্জামান পৌর শহরের বালুয়া বাসুয়া
মহল্লার মৃত মকছেদ আলীর ছেলে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার
হিজলী গ্রামের আঃ কুদ্দুস ফকিরের মেয়ে
সালমা
আক্তার (২৮) আসামীর বিরুদ্ধে বাদী হয়ে সিংড়া থানায় নারী ও
শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা
দায়ের করেছে।
সিংড়া থানায় দায়ের করা মামলা (০৮- ০৬/১০/১৫) সুত্রে জানা যায়, স্বামী
পরিত্যাক্তা মহিলা হওয়ার সুযোগে প্রায় সাড়ে ৩বছর আগে প্রভাষক
আক্তারুজ্জামান সালমা আক্তারের ব্যবহৃত মোবাইল (০১১৯১-৯১১৩২২) ফোনে ফোন করে
উত্যক্ত করত। ফোনে কথা হওয়ার সুবাদে দেখা সাক্ষাতের মাধ্যমে এক পর্যায়ে
উভয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। এরপর সালমা আক্তারের সরলতার সুযোগ
নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে ডেকে একাধিকবার
দৈহিক মেলামেশা করে ও বিয়ের স্বপ্ন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে সালমা আক্তারের
কাছ থেকে সাড়ে ৩লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় প্রভাষক আক্তারুজ্জামান।
মামলার বিবরনে আরও জানা যায়, গত ০২ অক্টোবর পৌর শহরের পেট্টোবাংলা মহল্লায় সালমা আক্তারের নিকট আত্মীয় এর বাসায় বিয়ের কথাবার্তা হওয়ার কথা ছিল কিন্তু পারিবারিক কারনে তার আত্মীয়রা বাসায় না থাকার সুযোগে সেদিন (বেলা সাড়ে ১২টা) সেখানে আবারো তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে প্রভাষক আক্তারুজ্জামান। গত ০৬ অক্টোবর মঙ্গলবার আবারো বিয়ের প্রলোভনে নাটোর কোর্টে নিয়ে যাওয়ার ()পথে খেজুরতলা এলাকায় উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি দেখে স্থানীয় জনতা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ দুজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এঘটনায় মঙ্গলবার রাতেই সালমা আক্তার বাদী হয়ে প্রভাষক আক্তারুজ্জামানের বিরুদ্ধে সিংড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের করে।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, প্রায় ৫বছর আগে আক্তারুজ্জামানের স্ত্রী মারা গেলে সে সম্প্রতি একজন মহিলা কাউন্সিলরকে সম্পর্কের মাধ্যমেই বিবাহ করেছে। এরপরও একজন প্রভাষক হিসেবে এ ধরনের ঘটনার সাথে জড়িত থাকায় এলাকার সচেতন মহল ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
মামলা দায়েরের সত্যতা স্বীকার করে সিংড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিন মন্ডল জানান, আসামীকে জেলহাজতে ও মহিলাটিকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।
মামলার বিবরনে আরও জানা যায়, গত ০২ অক্টোবর পৌর শহরের পেট্টোবাংলা মহল্লায় সালমা আক্তারের নিকট আত্মীয় এর বাসায় বিয়ের কথাবার্তা হওয়ার কথা ছিল কিন্তু পারিবারিক কারনে তার আত্মীয়রা বাসায় না থাকার সুযোগে সেদিন (বেলা সাড়ে ১২টা) সেখানে আবারো তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে প্রভাষক আক্তারুজ্জামান। গত ০৬ অক্টোবর মঙ্গলবার আবারো বিয়ের প্রলোভনে নাটোর কোর্টে নিয়ে যাওয়ার ()পথে খেজুরতলা এলাকায় উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি দেখে স্থানীয় জনতা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ দুজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এঘটনায় মঙ্গলবার রাতেই সালমা আক্তার বাদী হয়ে প্রভাষক আক্তারুজ্জামানের বিরুদ্ধে সিংড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের করে।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, প্রায় ৫বছর আগে আক্তারুজ্জামানের স্ত্রী মারা গেলে সে সম্প্রতি একজন মহিলা কাউন্সিলরকে সম্পর্কের মাধ্যমেই বিবাহ করেছে। এরপরও একজন প্রভাষক হিসেবে এ ধরনের ঘটনার সাথে জড়িত থাকায় এলাকার সচেতন মহল ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
মামলা দায়েরের সত্যতা স্বীকার করে সিংড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিন মন্ডল জানান, আসামীকে জেলহাজতে ও মহিলাটিকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।
No comments:
Post a Comment